السلام عليكم

যে ব্যক্তি নিয়মিত ইস্তেগফার (তওবা) করবে আল্লাহ তাকে সব বিপদ থেকে উত্তরণের পথ বের করে দেবেন, সব দুশ্চিন্তা মিটিয়ে দেবেন এবং অকল্পনীয় উৎস থেকে তার রিজিকের ব্যবস্থা করে দেবেন। [আবূ দাঊদ: ১৫২০; ইবন মাজা: ৩৮১৯]

কুরআন ও হাদীসে রসূল (স.) এর মর্যাদা

| comments

০০ তোমাদের মধ্য হতেই তোমাদের কাছে একজন রসুল এসেছে। তোমাদের দুঃখ-কষ্ট তার জন্য বেদনাদায়ক। তিনি তোমাদের মঙ্গলকামী। মুমিনদের প্রতি তিনি স্নেহশীল, পরম দয়ালু (সুরা তওবা ১২৮ আয়াত)।

০০ রসুলদেরতো শুধু সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপেই পাঠিয়েছি। অতঃপর কেউ বিশ্বাস করলে এবং সংশোধিত হলে তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিতও হবে না (সুরা আনআম-৪৮ আয়াত)।

০০ তিনিই আল্লাহ যিনি তাঁর রসুলকে পথ নির্দেশ (আল কুরআন) ও সত্যদ্বীন আল ইসলামসহ পাঠিয়েছেন। যাতে একে অন্যসব মতবাদের উপর বিজয়ী করেন (সুরা সফ-৯ আয়াত)।

০০ বলুন হে নবী! আমি তো কোন নতুন রসুল নই। আমি জানি না আমার ও তোমাদের সাথে কি ব্যবহার করা হবে। আমি আমার প্রতি যা ওহি করা হয়, কেবল তারই অনুসরণ করি। আমি এক স্পষ্ট সতর্ককারীমাত্র (সুরা আহকাফ-৯ আয়াত)

০০ তারা যদি আপনার প্রতি মিথ্যা আরোপ করে তাহলে আপনার পূর্বের রসুলগণকেও তো মিথ্যাবাদী বলা হয়েছিল। আল্লাহর কাছেই তো সবকিছু ফিরে যাবে (সুরা ফাতির-৪ আয়াত)।

০০ রসুল (স:) বলেছেন, “তোমাদের কেউই ততক্ষণ পর্যন্ত মুমিন হতে পারবে না, যে পর্যন্ত না আমি তার নিকট তার পিতা-মাতা, সন্তান-সন্ততি ও সকল মানুষ থেকে অধিক প্রিয় হই (বুখারী-মুসলিম)।

০০ রসুল (স:) বলেছেন সেই ঈমানের স্বাদ পেয়েছে, যে আল্লাহকে রব, ইসলামকে ধর্ম ও মুহাম্মদ (স:)কে রসুল হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট রয়েছে (মুসলিম)।

০০ হযরত উবাদা বিন ছামেত (রা:) থেকে বর্ণিত, রসুল (স:) বলেছেন, “যে ব্যক্তি ঘোষণা করবে আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই মুহাম্মদ (স:) আল্লাহর রসুল, তার জন্যে আল্লাহ দোযখের আগুন হারাম করে দিয়েছেন। (মুসলিম)
Share this article :

Post a Comment

 
Support : Creating Website | Johny Template | Mas Template
Copyright © 2011. ইসলামী কথা - All Rights Reserved
Template Created by Creating Website Published by Mas Template
Proudly powered by Premium Blogger Template