০০ তোমাদের মধ্য হতেই তোমাদের কাছে একজন রসুল এসেছে। তোমাদের দুঃখ-কষ্ট তার জন্য বেদনাদায়ক। তিনি তোমাদের মঙ্গলকামী। মুমিনদের প্রতি তিনি স্নেহশীল, পরম দয়ালু (সুরা তওবা ১২৮ আয়াত)।
০০ রসুলদেরতো শুধু সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপেই পাঠিয়েছি। অতঃপর কেউ বিশ্বাস করলে এবং সংশোধিত হলে তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিতও হবে না (সুরা আনআম-৪৮ আয়াত)।
০০ তিনিই আল্লাহ যিনি তাঁর রসুলকে পথ নির্দেশ (আল কুরআন) ও সত্যদ্বীন আল ইসলামসহ পাঠিয়েছেন। যাতে একে অন্যসব মতবাদের উপর বিজয়ী করেন (সুরা সফ-৯ আয়াত)।
০০ বলুন হে নবী! আমি তো কোন নতুন রসুল নই। আমি জানি না আমার ও তোমাদের সাথে কি ব্যবহার করা হবে। আমি আমার প্রতি যা ওহি করা হয়, কেবল তারই অনুসরণ করি। আমি এক স্পষ্ট সতর্ককারীমাত্র (সুরা আহকাফ-৯ আয়াত)
০০ তারা যদি আপনার প্রতি মিথ্যা আরোপ করে তাহলে আপনার পূর্বের রসুলগণকেও তো মিথ্যাবাদী বলা হয়েছিল। আল্লাহর কাছেই তো সবকিছু ফিরে যাবে (সুরা ফাতির-৪ আয়াত)।
০০ রসুল (স:) বলেছেন, “তোমাদের কেউই ততক্ষণ পর্যন্ত মুমিন হতে পারবে না, যে পর্যন্ত না আমি তার নিকট তার পিতা-মাতা, সন্তান-সন্ততি ও সকল মানুষ থেকে অধিক প্রিয় হই (বুখারী-মুসলিম)।
০০ রসুল (স:) বলেছেন সেই ঈমানের স্বাদ পেয়েছে, যে আল্লাহকে রব, ইসলামকে ধর্ম ও মুহাম্মদ (স:)কে রসুল হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট রয়েছে (মুসলিম)।
০০ হযরত উবাদা বিন ছামেত (রা:) থেকে বর্ণিত, রসুল (স:) বলেছেন, “যে ব্যক্তি ঘোষণা করবে আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই মুহাম্মদ (স:) আল্লাহর রসুল, তার জন্যে আল্লাহ দোযখের আগুন হারাম করে দিয়েছেন। (মুসলিম)
Post a Comment