السلام عليكم

যে ব্যক্তি নিয়মিত ইস্তেগফার (তওবা) করবে আল্লাহ তাকে সব বিপদ থেকে উত্তরণের পথ বের করে দেবেন, সব দুশ্চিন্তা মিটিয়ে দেবেন এবং অকল্পনীয় উৎস থেকে তার রিজিকের ব্যবস্থা করে দেবেন। [আবূ দাঊদ: ১৫২০; ইবন মাজা: ৩৮১৯]

আমল

| comments

আবু মুসা আশআরী (রাঃ) হতে বর্ণিত, নবী (সাঃ) এই দোয়া পড়তেন-

‘হে আল্লাহ! তুমি আমার পাপ, মূর্খতা, কর্মে সীমালঙ্ঘনকে এবং যা তুমি আমার চেয়ে অধিক জান, তা আমার জন্য ক্ষমা করে দাও। হে আল্লাহ! তুমি আমার অযথার্থ ও যথার্থ, অনিচ্ছাকৃত ও ইচ্ছাকৃতভাবে করা পাপসমুহকে মার্জনা করে দাও। আর এই প্রত্যেকটি পাপ আমার আছে। হে আল্লাহ! তুমি আমাকে মার্জনা কর, যে অপরাধ আমি পূর্বে করেছি এবং যা পরে করেছি, যা গোপনে করেছি এবং যা... প্রকাশ্যে করেছি এবং হা তুমি অধিক জান। তুমিই অগ্রসরকারী ও তুমিই পশ্চাদপদকারী এবং তুমি প্রতিটি বস্তুর উপর ক্ষমতাবান।’

‘আল্লা-হুম্মাগফিরলী খাত্বীআতী ওয়াজাহলী ওয়াইসরা-ফী ফীআমরী, ওয়ামা-আন্তা আ’লামু বিহী মিন্নী। আল্লা-হুম্মাগফিরলী জিদ্দী ওয়াহাযলী ওয়াখাত্বাঈ ওয়া‘আমদী ওয়া কুল্লু যালিকা ‘ইন্দী। আল্লা-হুম্মাগফিরলী মা-ক্বদ্দামতু ওয়ামা-আখখারতু ওয়ামা-আসরারতু ওয়ামা- আ’লানতু ওয়ামা আনতা আ’লামু বিহী মিন্নী, আন্তাল মুক্বাদ্দিমু ওয়া আন্তাল মুয়াখখিরু ওয়া আনতা ‘আলা কুল্লী শাইইন ক্বাদীর।’(বুখারী ৬৩৮৯, মুসলিম ২৭১৯)
Share this article :

Post a Comment

 
Support : Creating Website | Johny Template | Mas Template
Copyright © 2011. ইসলামী কথা - All Rights Reserved
Template Created by Creating Website Published by Mas Template
Proudly powered by Premium Blogger Template