১. কোন পাত্রে হাত প্রবেশ করার পূর্বে সর্ব প্রথম দু’হাতের কব্জি পর্যন- ধুয়ে নেয়া। তিরমিযী শরীফ
২. ইসি-ন্জার জন্য পানি ও ডিলা খুলুক সঙ্গে করে পায়খানায় নিয়ে যাওয়া। এবং তিটি ডিলা নিয়ে যাওয়া মুস-াহাব। তিরমিযী
৩. নবী করীম সঃ যখনই পায়খানায় যেতেন তিনি জুতা পরে ও মথা ডেকে যেতেন। ইবনে সা’য়াদ
৪. দোয়া পড়ে প্রবেশ করা। দোয়া নিম্মরূপঃ
৫. বাম পা দিয়ে প্রবেশ করা। ইবনে মাজা
৬. যত সম্ভব নিচু হয়ে কাপড় খোলা। তিরমিযী
৭. পায়খানায় যাওয়ার পুর্বে আল্লাহ, নবীর নাম ও কোরআনের আয়াত লিখিত রিং বা আংটি খুলে নেয়া। পরে পরতে পারবে।কবজে আবদ্ধ তাবীজ থাকতে পারবে ।
৮. প্রস্রাব পায়খানারত অবস্থায় কিবলা মুখি হয়ে না বসা।
৯. অতি প্রয়োজনীয় ব্যতীত কথাবার্তা না বলা।তেমনি ভাবে আল্লাহর নাম মখে উচ্চারণ না করা।
১০. লজ্জাস্থানকে ডান হাতে স্পর্শ না করা বরং বাম হাত দ্বারা পস্কিার করা।
১১. কোন প্রস্রাবের ছিটা যেন শরীরে না পড়ে সে ব্যাপারে অতি সতর্ক থাকা। কারণ হাদীস শরীফে আছে, অধিকাংশ কবরের আযাব হয় প্রস্রাবের কারণে। তিরমিযী
১২. যদি প্রস্রাব পায়খানার ব্যবস্থা না থাকে, তবে হাজত পুরা করার জন্য যত সম্ভব দুরে চলে যাওয়া যেন কোন মানুষ দেখতে না পায়।
১৩. বসে নরম জায়গায় প্রস্রাব করা। এবং উচু জায়গায় বসে নিচের দিকে করা। যেন শরীরে ছিটা না পড়ে।
১৪. প্রথমে ডিলা করা অতপর পানি দিয়ে পরিস্কার করা । তিরমিযী
১৫. পায়খানা হতে বের হওয়ার সময় ডান পা দিয়ে বের হওয়া। তিরমিযী
১৬. এবং নিম্ম লিখিত দোয়া পড়ে বের হওয়া।
(গোফরা নাক আল্ হামদুলিল্লা হিল লাযী আযহাবা আ’ন্নিল আযা ওয়া আফানি)
Post a Comment